IN THE COURT OF THE CHIEF JUDICIAL MAGISTRATE
SONAMURA
SEPAHIJALA TRIPURA.
ঘঠনার সাং ও তাং - ০৪-১০-২০১৮ ইং তারিখ ঐক্যে ১৪২৫ বাংলা ১৭ রে আশ্বিন রোজ
বৃহস্পতিবার,
রাত্র অনুমান ১১ টার সময় ।
বাদীনির নাম ধাম-
শ্রীমতি পতি শ্রী -----------------, সাং- ,
ত্যাইজারমুড়া,থানা- জিলা ----------------------------
সাক্ষীগনের নাম ধাম- ১)------------------------------------------ সর্ব সাং-
,থানা- ,
জিলা সিপাহীজলা,ত্রিপুরা। প্রয়োজনে আরও নাম ধাম দিব।
বিবাদীর নাম ধাম-
১) শ্রী , পিতা- শ্রী---------------------- , সাং-ধনপুর,
-----------------------,থানা-যাত্রাপুর, জিলা
সিপাহীজলা,ত্রিপুরা।
আভিযোগ- বাদীনি একজন সহজ সরল দরীদ্র শ্রেনীর ভারতীয় নাগরিক এবং গৃ্হবধূ বটে, বাদীনির
স্বামী জীবিকা অর্জনের জন্য বিদেশে থাকে, বাদীনি তাহার ৫ বৎসরের ছেলেকে নিয়া একা
ঘরের মধ্যে থাকে । প্রক্ষান্তরে বিবাদী একজন গ্রামের দূ স্কৃতি কারি দাঙ্গা ভাজ
লোক বটে। বিবাদী বাদীনিকে সবসময় বিরক্ত ও অশ্লীল অঙ্গ,ভঙ্গি
দেখায়, বাদীনি উক্ত ঘঠনা বাদীনির শ্বশুর,শ্বাশুরীকে জানায়, ঘঠনার দিন ও সময়ে
বিবাদী কখন যে বাদীনির শুয়ার ঘরে বিনা অনুমতি ক্রমে প্রবেশ করিয়া কূউদ্দ্যে খাঠের
নীচে লুকিয়ে থাকে, বাদীনি বলিতে পারে না, বাদীনি খাওয়া,দাওয়া শেরে যখন শুইতে
যায়,বিবাদী তখন বাদীনিকে জোর পূবক ঝাপটাইয়া দরিয়া
খাঠের উপর ফেলিয়া দস্তাদস্তি করিতে আরাম্ভ করে এবং ধর্ষণ করার উদ্দ্যেশে
বাদীনির পরনে থাকা ছায়া,কাপড় টানিতে থাকে,বাদীনি বিবাদীকে ঘরে থাকা কারেন্টের
লাইটের আলোতে চিনিতে পারে,বাদীনির শরীরের বিভীন্ন গোপন অঙ্গে হাতাইতে থাকে এবং
ধর্ষণ করার চেষ্টা করে বাদীনির শ্লীনতা হানি ঘঠায়, বাদীনি ডাকচিৎকার করিতে আরাম্ভ
করিলে বাদীনির পাশের রুমে থাকা বাদীনির
শ্বশুর,শ্বাশুরী ও বাড়ির লোক জন বিবাদীকে হাতে নাতে ধরিয়া ফেলে এবং আটক করিয়া
বিবাদীর বাড়িতে খবর দেয় ও গ্রামের গণ্য মান্য ব্যাক্তি গনকে জানায়, যদি বাদীনির
ডাকচিৎকারের ফলে পাশের রুমের লোকজন না বাহির
হইয়া আসিত তাহলে বাদীনিকে লম্পট বিবাদী অবশ্যই ধর্ষণ করিত। বিবাদীর বাড়ির লোক জন ও
গ্রামের গণ্য মান্য ব্যাক্তি গন এসে বলেযে ঘঠনার বিচার করিয়া দিবে, বিবাদী ভবিষ্যতে
এই রূপ অপরাধ করিবেনা, এই স্বীকার উক্তি করিয়া
বিবাদীকে নিয়া যায়, বিবাদী এখন বাদীনিকে হামক ধমক দেয় যে বাদীনির বাড়ী ঘর আগুন দিয়ে
জ্বালিয়ে দিবে এবং বাদীনিকে মিথ্যা
Page-2
বদনাম দিয়ে বাদীনির স্বামীর ভাত ছাড়া
করিবে, এ হেন কায্যে ফলে বিবাদী ভারতীয় দন্ডবিধি আইনের ৪৫৭,৩৭৬,৫১১,৩৫৪(B)I.P.C ধারা মতে শাস্তি যোগ্য অপরাধ করিয়াছে, স্বাক্ষী আছে বিচার চাই।
প্রকাশ থাকেযে বাদীনি এলাকার বিচারের
আসায় এবং ৭,৮ তারিখ মাননীয় আদালত বন্দ্ব থাকায় সময় মত এজাহার দাখিল করিতে গৌণ হইল
।
সত্য
পাঠ
বাদীনির কথা মত উক্ত এজাহার লেখা হইয়াছে পড়াইয়া
শুনাইলে শুদ্ব স্বীকারে বাদীনি নিজ
নাম স্বাক্ষর করিল।
ইতি- -০
-২০১৮ ইং
Comments
Post a Comment